জেনে নিন আদার ভেষজ গুণ !
আদার ভেষজ গুণ !
আদার ভেষজ গুণের উল্লেখ রয়েছে মহাভারতে ও আয়ুর্বেদ মেডিসিনেও।প্রায় ২০০০ বছর আগে থেকে চীনা ভেষজবিদেরা পাকস্থলীর নানা সমস্যায় আদা ব্যবহার করে আসছেন। আর বর্তমানের চিকিৎসা বিজ্ঞানীরাও আদার বিভিন্ন গুণের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
আদার রসে রয়েছে জিনজেরল নামের রাসায়সিক উপাদান, যা দেহের সিমপ্যাথেটিক সিস্টেমে বিটা এগনিস্ট হিসেবে কাজ করে, অর্থাৎ বন্ধ শ্বাসনালি খুলে দেয়, সাইনাসগুলোকে পরিষ্কার রাখে, শ্বাস–প্রশ্বাসে সাহায্য করে৷ হাঁপানি রোগে ব্যবহৃত বিটা এগনিস্ট ওষুধের প্রায় সমান কার্যকরী এই রসতা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।
এ ছাড়া শোগাওল নামের উপাদান মস্তিষ্কের বিভিন্ন কেন্দ্রের ওপর কাজ করে বমি ভাব বা বমি অনেকটাই কমাতে পারে।
বিজ্ঞানীরা যেসব সমস্যায় আদার ব্যবহারের সুফল মেনে নিয়েছেন সেগুলো হলো:
যাত্রাকালীন অসুস্থতা বা মোশন সিকনেস কমানো এবং গর্ভবতী নারীদের মর্নিং সিকনেসে দারুণ কাজে আসে আদার রস। এটি পেটের ব্যথা, গ্যাস কমায়, রুচি বাড়াতে সাহায্য করে৷ এ ছাড়া এটি অন্ত্রে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের শোষণ বাড়ায়। এন্টি ইনফামেটেরি গুণ থাকায় বাত ব্যথার রোগীদেরও উপকারে আসে নিয়মিত আদা বা আদার রস সেবন৷ ফিলাডেলফিয়ায় এসিটামিনোফের বা প্যারাসিটামল ও আদার রস পাশাপাশি ব্যবহার করে ব্যথা–বেদনা কমাতে প্রায় সমান কার্যকারিতা পাওয়া গেছে৷ আদা মাইগ্রেন রোগীদেরও আরাম দিতে পারে৷ আদার রস পাকস্থলীতে মিউকাস আবরণ তৈরিতে সাহায্য করে৷ এ কারণে ভারী খাবারের পর আদা চিবানো একটি প্রাচ্যদেশীয় অভ্যেস।
বিজ্ঞানীরা যেসব সমস্যায় আদার ব্যবহারের সুফল মেনে নিয়েছেন সেগুলো হলো:
যাত্রাকালীন অসুস্থতা বা মোশন সিকনেস কমানো এবং গর্ভবতী নারীদের মর্নিং সিকনেসে দারুণ কাজে আসে আদার রস। এটি পেটের ব্যথা, গ্যাস কমায়, রুচি বাড়াতে সাহায্য করে৷ এ ছাড়া এটি অন্ত্রে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের শোষণ বাড়ায়। এন্টি ইনফামেটেরি গুণ থাকায় বাত ব্যথার রোগীদেরও উপকারে আসে নিয়মিত আদা বা আদার রস সেবন৷ ফিলাডেলফিয়ায় এসিটামিনোফের বা প্যারাসিটামল ও আদার রস পাশাপাশি ব্যবহার করে ব্যথা–বেদনা কমাতে প্রায় সমান কার্যকারিতা পাওয়া গেছে৷ আদা মাইগ্রেন রোগীদেরও আরাম দিতে পারে৷ আদার রস পাকস্থলীতে মিউকাস আবরণ তৈরিতে সাহায্য করে৷ এ কারণে ভারী খাবারের পর আদা চিবানো একটি প্রাচ্যদেশীয় অভ্যেস।
No comments